ভারত সহ পশ্চিমবঙ্গে সংস্থার সামাজিক দায়িত্বপালন সংক্রান্ত কর্মকাণ্ডের তথ্য পরিবেশন করল এইচ ডি এফ সি ব্যাঙ্ক
হীরক মুখোপাধ্যায়
কোলকাতা (১১ ডিসেম্বর ২৪):- 'বাণিজ্যিক সংস্থার সামাজিক দায়বদ্ধতা' (Corporate Social Responsibility)-র নিরিখে'হাউজিং ডেভলপমেন্ট ফিনান্স কর্পোরেশন' (Housing Development Finance Corporation) সংক্ষেপে 'এইচ ডি এফ সি' (HDFC) ব্যাঙ্ক ভারত ও পশ্চিমবঙ্গের সকল শাখার মাধ্যমে ঠিক কি কাজ করেছে আজ তার এক সংক্ষিপ্ত বিবৃতি প্রদান করেছে।
কোলকাতায় সাংবাদিক সম্মেলন করার সময় ব্যাঙ্কের পশ্চিমবঙ্গ আঞ্চলের প্রধান মিনু বিশ্বাস (Minu Biswas, Zonal Head West Bengal, HDFC Bank Limited)-কে পাশে বসিয়ে ব্যাঙ্কের সামাজিক দায়বদ্ধতা বিভাগের সর্বভারতীয় প্রধান নূসরত পাঠান (Nusrat Pathan, Head CSR Activity, HDFC Bank Limited) জানান, " 'এইচ ডি এফ সি ব্যাঙ্ক লিমিটেড' গত ১০ বছর ধরে তার সামাজিক দায়বদ্ধতার পরাকাষ্ঠা দেখিয়ে চলেছে। তারই নজির রূপে ভারতের অন্যান্য রাজ্যের সাথে তাল মিলিয়ে পশ্চিমবঙ্গেও বিভিন্ন সংস্থার মাধ্যমে বিবিধ ক্ষেত্রে উন্নয়ন মূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে ব্যাঙ্ক।"
ব্যাঙ্কের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, "এই পর্যায়ে পশ্চিমবঙ্গে রাঢ়বঙ্গ সহ অন্যান্য স্থানে কৃষকদের জীবন ও জীবিকা, দক্ষতা বৃদ্ধি, প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা ও গ্রামোন্নয়ন পর্বেও কাজ করা হয়েছে।"
সাংবাদিক সম্মেলন শেষ হওয়ার পর 'বিশ্ব দর্পণ' (Viswa Darpan)-কে দেওয়া এক একান্ত সাক্ষাৎকারে নূসরত পাঠান জানিয়েছেন, "২০২৩-'২৪ অর্থবর্ষে 'এইচ ডি এফ সি ব্যাঙ্ক লিমিটেড' সমগ্র ভারতে বাণিজ্যিক সংস্থার সামাজিক দায়িত্বপালন' খাতে মোট ৯৪৫.৩১ কোটি টাকা ব্যয় করেছিল। চলতি অর্থবর্ষে এর থেকে ২ শতাংশ বেশি ব্যায় হতে পারে।"
তিনি আরো জানিয়েছেন, "গত অর্থবর্ষে সমগ্র ভারতে ৩০০ প্রজেক্টের উপর অর্থ বরাদ্দ করেছিল ব্যাঙ্ক, যার মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের ৬ টা প্রজেক্ট ছিল। চলতি অর্থবর্ষে সমগ্র ভারতে ৩৫০ প্রজেক্টের উপর কাজ চলছে, যার মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের ১০ টা প্রজেক্ট আছে।"
একথা সকলেই জানে যে 'এইচ ডি এফ সি' ব্যাঙ্ক তাদের সামাজিক দায়বদ্ধতা নিরসন বিভাগ 'পরিবর্তন' (Parivartan)-এর মাধ্যমে শিক্ষাক্ষেত্র সহ একাধিক বিষয়ে সহায়তা করে থাকে।
ঘোষিত নীতি অনুযায়ী ব্যাঙ্ক সমাজের অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়া ছাত্রছাত্রীদের 'এডুকেশনাল ক্রাইসিস স্কলারশিপ সাপোর্ট' (Educational Crisis Scholarship Support) সংক্ষেপে 'ইসিএসএস' (ECSS)-এর মাধ্যমে প্রথম শ্রেণী থেকে ষষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্রছাত্রীদের বার্ষিক ১৫ হাজার টাকা, সপ্তম শ্রেণী থেকে দ্বাদশ সহ ডিপ্লোমা, আইটিআই এবং পলিটেকনিকের পড়ুয়াদের বার্ষিক ১৮ হাজার টাকা সহ স্নাতক ও স্নাতকোত্তর স্তরের ছাত্রছাত্রীদেরও সহায়তা করে থাকে।
যে সকল ভারতীয় ছাত্রছাত্রীদের পারিবারিক আয় বাৎসরিক ২.৫ লাখ টাকার কম তাঁরা এই খাতে সর্বাধিক ৭৫ হাজার টাকা পেতে পারেন
ব্যাঙ্কের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, "এই পর্যায়ে পশ্চিমবঙ্গে রাঢ়বঙ্গ সহ অন্যান্য স্থানে কৃষকদের জীবন ও জীবিকা, দক্ষতা বৃদ্ধি, প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা ও গ্রামোন্নয়ন পর্বেও কাজ করা হয়েছে।"
সাংবাদিক সম্মেলন শেষ হওয়ার পর 'বিশ্ব দর্পণ' (Viswa Darpan)-কে দেওয়া এক একান্ত সাক্ষাৎকারে নূসরত পাঠান জানিয়েছেন, "২০২৩-'২৪ অর্থবর্ষে 'এইচ ডি এফ সি ব্যাঙ্ক লিমিটেড' সমগ্র ভারতে বাণিজ্যিক সংস্থার সামাজিক দায়িত্বপালন' খাতে মোট ৯৪৫.৩১ কোটি টাকা ব্যয় করেছিল। চলতি অর্থবর্ষে এর থেকে ২ শতাংশ বেশি ব্যায় হতে পারে।"
তিনি আরো জানিয়েছেন, "গত অর্থবর্ষে সমগ্র ভারতে ৩০০ প্রজেক্টের উপর অর্থ বরাদ্দ করেছিল ব্যাঙ্ক, যার মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের ৬ টা প্রজেক্ট ছিল। চলতি অর্থবর্ষে সমগ্র ভারতে ৩৫০ প্রজেক্টের উপর কাজ চলছে, যার মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের ১০ টা প্রজেক্ট আছে।"
একথা সকলেই জানে যে 'এইচ ডি এফ সি' ব্যাঙ্ক তাদের সামাজিক দায়বদ্ধতা নিরসন বিভাগ 'পরিবর্তন' (Parivartan)-এর মাধ্যমে শিক্ষাক্ষেত্র সহ একাধিক বিষয়ে সহায়তা করে থাকে।
ঘোষিত নীতি অনুযায়ী ব্যাঙ্ক সমাজের অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়া ছাত্রছাত্রীদের 'এডুকেশনাল ক্রাইসিস স্কলারশিপ সাপোর্ট' (Educational Crisis Scholarship Support) সংক্ষেপে 'ইসিএসএস' (ECSS)-এর মাধ্যমে প্রথম শ্রেণী থেকে ষষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্রছাত্রীদের বার্ষিক ১৫ হাজার টাকা, সপ্তম শ্রেণী থেকে দ্বাদশ সহ ডিপ্লোমা, আইটিআই এবং পলিটেকনিকের পড়ুয়াদের বার্ষিক ১৮ হাজার টাকা সহ স্নাতক ও স্নাতকোত্তর স্তরের ছাত্রছাত্রীদেরও সহায়তা করে থাকে।
যে সকল ভারতীয় ছাত্রছাত্রীদের পারিবারিক আয় বাৎসরিক ২.৫ লাখ টাকার কম তাঁরা এই খাতে সর্বাধিক ৭৫ হাজার টাকা পেতে পারেন
Comments
Post a Comment